1. polashcox@gmail.com : @Polash :
  2. aimrashed20@gmail.com : Amirul Islam Rashed : Amirul Islam Rashed
Title :
 অনুষ্ঠিত হল জেলার সর্ববৃহৎ “আইডিয়াল ট্রাস্ট পিইসি মেধাবৃত্তি” ঢাকা পাসপোর্ট অফিসের এডি জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে মামলা ইসলামী ব্যাংক বাংলাবাজার এজেন্ট শাখার গ্রাহক সমাবেশ সম্পন্ন চকরিয়াতে ১১ ফুট লম্বা অজগর অবমুক্ত করলো উত্তর বনবিভাগ সেভ দ্যা হিউমিনিটি কক্সবাজারের পক্ষ থেকে ৫শ ত্রাণ বিতরন সার্ভে ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারদের জেলা প্রশাসককে স্মারকলিপি “সেভ দ্যা হিউমিনিটি কক্সবাজার” পক্ষ থেকে মেধাবৃত্তি প্রদান সেভ দ্যা হিউমিনিটি কক্সবাজারের দ্বিবার্ষিক সম্মেলন ২০২৪ সম্পন্ন পৌরসভার কর্মচারী লিয়াকত আলি’র বিরুদ্ধে দুদকে অভিযোগ প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ ও ব্যাখ্যা

সদর ইউএনও এবং টিপু সুলতানের তড়িৎ পদক্ষেপে পানি মুক্ত ৩শ পরিবার

  • Update Time : Thursday, July 11, 2024
  • 139 Time View

শাহী কামরানঃ

সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার তড়িৎ পদক্ষেপে পানিমুক্ত ৩শ পরিবার। ঝিলংজার দক্ষিন হাজীপাড়া গ্রামে ড্রেন দখল করায় পানি বন্দী প্রায় তিন’শ পরিবার।

আজ ১১ই জুলাই কক্সবাজার সদরের ঝিলংজা ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ডের দক্ষিণ হাজী পাড়া গ্রামে পানি নিষ্কাশনের রাস্তা দখল করে বসতবাড়ি নির্মাণ করায় পানি বন্দী প্রায় তিন’শ পরিবার। যেখানে প্রায় পাঁচ হাজার মানুষের বসবাস। ঝিলংজা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান টিপু সুলতানের নেতৃত্বে সদর ইউএনও ফারজানা রহমানের তড়িৎ পদক্ষেপে পানিমুক্ত উক্ত এলাকার মসজিদ সহ বসবাসকারী পাঁচ হাজার মানুষ। সে সাথে দখলদার একই এলাকার মনজুর আলম ও জাহেদুল আলম নামে দুই ব্যক্তিকে সাবধান করে দেন তিনি।

সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, অতি বৃষ্টির কারনে পানি বন্দী দক্ষিণ হাজীপাড়া গ্রামের প্রায় পাঁচ হাজার মানুষ। পানি বন্দীর কারন খতিয়ে দেখলে দেখা যায় একই এলাকার মনজুর আলম ও জাহেদুল আলম নামে দুই ব্যক্তি দীর্ঘ বছরের পানি চলাচলের ছড়া দখল করে বসতি নির্মাণ করেছে। বসতি নির্মাণ করার সময় কোন রকম পানি চলাচলের যায়গা রাখেনি তারা। ফলে মসজিদ সহ স্থানীয় এলাকাবাসী অতি বৃষ্টির পানিতে বন্দী ছিল পুরা বর্ষা মৌসুম।

খবর পেয়ে ছুটে যান কক্সবাজার সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ফারজানা রহমান ও ঝিলংজা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান টিপু সুলতান। সদর ইউএনও ফারজানা রহমানের তড়িৎ সিদ্ধান্তে ভাঙ্গা হয় সীমানা প্রাচীর ও বের করে আনে পূর্বের পানিরছড়া। মুহুর্তে পানিমুক্ত হন স্থানীয়রা।

স্থানীয় বেশ কয়েকজন জানান, দক্ষিন হাজীপাড়া এই গ্রাম সৃষ্টিলগ্ন হতে কোনদিন পানি দেখা যায়নি। পূর্বের পানির ছড়া দখল করায় এমন অবস্থায় পড়তে হয়েছে।
স্থানীয় ইদ্রিস বলেন, একই এলাকার ভূমিদস্যু মনজুর আলম ও জাহেদুল আলম এই পানির ছড়া দখল করে খাস জমিতে বসতবাড়ি নির্মাণ করেছে। ফলে পানি চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। আজ সদর ইউএনও মহোদয়ের হস্তক্ষেপে আমরা সাময়িক পানি বন্দী হতে মুক্ত হলেও একটি স্থায়ী সমাধান দরকার।

স্থানীয়রা সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও স্থানীয় চেয়ারম্যানের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন। ড্রেনেজ ব্যবস্থা দ্রুত করতে সংশ্লিষ্ট প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন। পাঁচ হাজার মানুষের পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থার পাশাপাশি অবৈধ দখলদার হতে পূর্বের পানির ছড়া পুনরায় চালু করার জোর দাবি জানা স্থানীয়রা।

এব্যাপারে নালা দখলের অভিযুক্ত জাহেদুল আলম সত্যতা স্বীকার করে  মুঠোফোনে বলেন, আমার রেজিষ্টার্ড যায়গা তবুও জনস্বার্থে আমরা নালার জন্য যায়গা ছেড়ে দিবো। এক সময় এখানে পানি চলাচলের যায়গা ছিল। আমি নিজ উদ্যোগে স্থানীয় জনসাধারন ও চেয়ারম্যানকে অনেকবার বলেছি ড্রেন ব্যবস্থা করতে কিন্তু তারা বিলম্ব করেছে তাই আজ তারা পানি বন্দী হয়েছে। ভবিষ্যতে সরকারি বরাদ্দ যদি হয়, জনস্বার্থে যদি ড্রেন হয়, আমি সর্বাত্মক সহযোগীতা করবো ।

এব্যাপারে নালা দখলের আরেক অভিযুক্ত মনজুর আলম মুঠোফোনে বলেন, তিনি এলাকার স্বার্থে সর্বাত্মক সহযোগীতা করবেন।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত © ২০১৯ সমুদ্রকণ্ঠ
Site Customized By NewsTech.Com